চূড়ান্ত পর্ব
পাঁচ ধাপের প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল লক্ষাধিক মানুষ। এর মধ্যে রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, প্রকৌশলী, চিকিৎসক, বুয়েট-ঢাবিসহ পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী; এমনকি খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষও। চূড়ান্ত পর্বে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে একশত সতেরো জনকে পুরস্কৃত করা হয়েছে কাল।
অমুসলিম অবস্থায় এইচএসসি শেষ করে জীবিকার তাগিদে মুজাহিদ পাড়ি জমান ওমানে। সেখানেই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। এর আগে থেকেই কুরআন, হাদিস ও সাহাবিদের জীবনী পড়ে তিনি নিজেকে ইসলামের জন্য প্রস্তুত করছিলেন।
প্রখ্যাত ইসলামি ব্যক্তিত্ব, লেখক ও আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেছেন, আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার ছিলেন দেশের সম্পদ এবং জাতির জন্য আল্লাহর এক নেয়ামত। তিনি শুধু প্রাজ্ঞ আলেমই ছিলেন না, তিনি ছিলেন দরদী সমাজ সংস্কারক।
২০২৪ সালের বন্যায় ব্যাপকভাবে ত্রাণ কার্যক্রমের পর দেশব্যাপী দুর্গত এলাকায় ১৫০০টি সম্পূর্ণ সেমিপাকা ঘর নির্মাণ করে দিচ্ছে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন। ইতোপূর্বে যাদের ঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এমন ৮ হাজার ৯৭০টি পরিবারকে নগদ ৩০ কোটি ১৯ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে।